এক নজরে মধুপুর জাতীয় উদ্যান
হটস্পটের ধরন
জাতীয় উদ্যান
ঢাকা থেকে দুরত্ব
১৬০ কিঃমিঃ
নিকটতম শহর
মধুপুর
নিকটতম স্ট্যান্ড/স্টেশান
মধুপুর, টাঙাইল
আয়তন
৮৫০০ হেক্টর
প্রধান প্রতিবেশ
পত্রঝরা বড় পাতার বন
ভ্রমণের সেরা সময়
শীতকালে, গ্রীষ্মকালে
উল্লেখযোগ্য পাখি
- দেশী শুমচা
- বহুরূপি শিকরে ঈগল
- পম্পাডুর হরিয়াল
- মেটে-পা ঝিল্লি
- তিলা নাগ ঈগল
- সাদা-কোমর শ্যামা
- এবটের ছাতারে
- সাদা-লেজ নীল দোয়েল
টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলাব্যাপী বিস্তৃত বেশ বড় আকারের সমৃদ্ধ এই বনে আজও দেখা মেলে নানান ধরনের পাখির। তবে এখানে আধুনিক সুযোগ-সুবিধার এবং নিরাপত্তার অভাব রয়েছে।
ঢাকার মহাখালি বাসস্ট্যান্ড থেকে সরাসরি বেশ কয়েকটি বাস রয়েছে মধুপুরের উদ্দেশ্যে। সেগুলোতে চড়ে সহজেই পৌছে যেতে পারেন এখানে, এরপরে বাস থেকে নেমে অটো বা সিএনজিতে চড়ে যেতে হবে উদ্যানের গেট পর্যন্ত। জাতীয় উদ্যানটির পুরো এলাকা বন বিভাগের টহলের আওতায় নেই তাই অবশ্যই ভেতরে বেড়াতে হলে কয়েকজনের দল একসাথে যান কিংবা গেট থেকে লোকাল গাইড বা টুরিস্ট পুলিশের সহযোগিতা নিন।
এই বনে শীতে অনেক বিরল পাখি যার মধ্যে সাদা-গলা কালোপাখি, সাদা-চশমা ফুটকি ইত্যাদি পাওয়া যাবার কথা উল্লেখ রয়েছে, এছাড়া এই বনের বড় পুরাতন গাছে বেশ কিছু প্রজাতির বড় পেঁচার আবাস ছিলো। তবে সম্প্রতি সেগুলোর আপডেট আমার কাছে নেই, হয়তো এখনো আছে, হয়তো আর টিকে নেই।
এই বন প্রজাপতির জন্য বেশ বিখ্যাত, বর্ষাকালের আগে গেলে প্রচুর প্রজাপতির দেখা মেলে। এছাড়া এই অঞ্চলে এখনো বনমোরগ ও মায়া হরিনের মত প্রাণী টিকে রয়েছে। এছাড়া রয়েছে লাল বানর ও মুখপোড়া হনুমান ও বন্য শুকর। আশা করি আপনাদের বেড়িয়ে ভালো লাগবে। এই অঞ্চলে প্রচুর আনারসের চাষ হয় যা দেশবিখ্যাত, সুযোগ পেলে আনারসের মিষ্টি রসে মুখ রাঙিয়ে আসতে পারেন।
whoah this blog is magnificent i love reading your posts. Stay up the great work! You know, lots of individuals are hunting round for this info, you could help them greatly.